আরিফা কয়েকটি কবুতর পালন করেন। একদিন হঠাৎ এগুলো সবুজ রঙের পায়খানা করতে শুরু করে এবং প্যারালাইসিস দেখা যায়। স্থানীয় প্রাণিসম্পদ ডাক্তার এ রোগ প্রতিকারের ব্যবস্থাপত্র দেন।
শান্তা বেগম একদিন লক্ষ করলেন তার কিছু কবুতরের পালকহীন স্থানে ফোস্কা পড়েছে এবং গলার ভেতরে ক্ষত হয়েছে। প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তার পরামর্শে তিনি এ রোগ প্রতিকারের ব্যস্থা করেন।
মোহনগঞ্জ কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী অর্পা স্থানীয় বাজার থেকে ২ জোড়া কবুতর পালনের জন্য কিনে আনে। সে কবুতরের ঘর তৈরির জন্য কৃষি শিক্ষকের কাছ থেকে বিবেচ্য বিষয়গুলো জেনে নেয়। তার কবুতরগুলো বছরের দুবার বাচ্চা দেয়।
দুধ ক্রয়ের পূর্বে আফসার উদ্দিন এর আপেক্ষিক গুরুত্ব পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নিলেন। এ পরীক্ষায় তার যন্ত্রে ৫৫° সে. তাপমাত্রায় ৩১.০ রিডিং আসল।
হাসেমের ৪টি গাভি থেকে প্রতিদিন সে ৩০-৪০ লিটার দুধ পায়। গ্রামে দুধের চাহিদা কম থাকায় বিক্রির জন্য তাকে দূরবর্তী শহরে দুধ নিতে হয়। এতে করে প্রায়ই তার দুধ নষ্ট হয়। তাই হাসেম দুধ সংরক্ষণের পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে সচেষ্ট হলো।
হাফিজ উদ্দীন 'চয়ন ডেইরি ফার্ম' নামে একটি দুগ্ধ খামার স্থাপন করেন। তার প্রতিটি গাভি দৈনিক ১০-১২ লিটার দুধ দেয়। তিনি তার খামারের গাভিগুলো সাভার ডেইরি খামার থেকে কিনেছেন।
রফিক উদ্দীন প্রতি বছরই জমি চাষ করে আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হন। এবার তিনি এবং তার আশেপাশের কৃষকগণ একত্রে কৃষি উন্নয়নের জন্য কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন একটি সংগঠন গড়ে তোলেন।